এই বলে রক্তিম সেখান থেকে সাথে সাথে বাইরে চলে আসে। আর এসেই পেটের কাছে শার্টটা সরিয়ে দেখে যে সেখান থেকে সমানে অনেক রক্ত গরিয়ে পরছে। তাই সাথে সাথে সে সেই জায়গাটা হাত দিয়ে চেপে ধরে আর মনে মনে শুধু হাসে বলে হায়রে মানুষ ‘আমার ভালোবাসাটাকে বুঝলো না। তারপর হঠাৎ মুখ দিয়ে রক্ত বের হতে শুরু করে।
সি নিয়ে দিশা যে কলেজে পড়ে সেই কলেজে ভর্তি হয়। এবং দিশাকে ফলো করতে থাকে।
শিউলি মুখটা বাঁকা করে বলল ,”তুমি দেখো , মানুষের স্বভাব এত সহজে বদলায় না । কুকুরের লেজ যেমন সোজা হয় না।”
তোমার আম্মু-আব্বু এলে আমি তাদের সাথে দেখা করে হাসপাতাল থেকে বাসায় চলে এসেছিলাম। এবং ১ দিন পর যখন আবার হাসপাতালে তোমায় দেখতে গেলাম তখন তোমার আম্মু ও আব্বুকে দেখলাম লুকিয়ে লুকিয়ে অনেক কান্না করছেন। তাই আমি কি হয়েছে তা জানার জন্য তাদের কাছে read more গিয়ে জিজ্ঞাসা করলাম। কিন্তু আন্টি আমায় তখন যা বলেছিলেন তা শুনে আমার সে সময় পা থেকে জেনো মাটি সরে গিয়েছিলো। আন্টি আমায় তখন বলেছিলেন যে’ডাক্তার নাকি বলেছে তোমার দুটো কিডনী নষ্ট হয়ে গেছে।
কিন্তু কি’রক্তিম। বলো, কি হলো বলো কিন্তু কি।
এর পরের দুই দিন আমি একটু লুকিয়ে লুকিয়ে থাকলাম। পারতপক্ষে তার সামনে পড়তে চাই না বলে খুব সাবধানে চলাফেরা করতাম। তবে আড়াল থেকে তার উপর ঠিকই নজর রাখতাম। খেয়াল করলাম সে তার সমস্ত কাজের ফাঁকে এদিক-ওদিক তাকিয়ে কি যেন খোঁজেন মাঝে মাঝে। “উনি কি আমাকে খুঁজেন”? এটা ভেবেই আমি শিহরিত হয়ে যাই মনে মনে।
কুয়াশা বাংলা কবিতা — মহম্মদ আমিনুল ইসলাম
কবিতার নামঃ ,,, গাছ,,, লেখক মোঃরাসেল বিন আবু তালেব গাছ হইলো খোদার দান,, গাছ মানব রে দান করে অক্সিজেন।। গাছের সুমিষ্টি ছায়ায় জুড়ায় মানব...
“জীবনের সবচেয়ে কাছের বন্ধুরা স্কুল লাইফ থেকেই হয়।” – পেটন ম্যানিং
সামান্য অভিমানই যদি কাঁটাতে না পাড়ি, তাহলে সারাটা জীবন কাটাব কিভাবে?
বড় খালা আমার দিকে তাকিয়ে নানীকে জিজ্ঞেস করলেন ,”ও কে’? নানি উত্তর দিলেন,”ও সাফিয়ার মেয়ে চৈতি”।
তোমরা যাবার পর ডাক্তার আমার টেষ্ট রিপোর্টগুলো দেখে বলেছিলো যে আমি নাকী একদম ঠিক আছি। আমার নাকী সামান্য একটু ছোট্ট প্রোবলেম দেখা দিয়েছে আর সেটা অপারেশন করালেই ঠিক হয়ে যাবে। তাই তো প্রায় ৩ দিন পর আমার অপারেশন করানো হয় আর আমি সুস্থ হয়ে যাই। কিন্তু তুমি একি প্রশ্ন বার বারকেনো করছো।
রক্তিম বাসায় এসে ভাবে যে করেই হোক ওর দিশার কাছে ক্ষমা চাইতে হবে। কারণ ওর জন্যই দিশা আজকে হাসপাতালে। তাই দিশা যখন সুস্থ হয়ে যায় এবং আবার কলেজ যাওয়া শুরু করে তখন সেও নিজের কলেজ থেকে টি.
এই ছেলে! তোমার মত বখাটে ছেলের এখানে কি? তোমাকে ঢুকতে দিলো কে? চাচা, এই চাচা। তুমি এমন গুন্ডা বখাটেদের বাড়িতে ঢুকতে দেও কেনো? তোমায় না বলেছি এদের বাড়িতে ঢুকতে দেখলেই একদম ঘাড় ধরে বের করে দেবে। তাহলে এই কুকুরটা বাসায় এলো কিভাবে, হুম?
Comments on “ব্যর্থ প্রেমের গল্প এখন আমার এ জীবন Fundamentals Explained”